খুলনার তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী অংকিতা সোহাকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে বলে ধারণা করছে পুলিশ। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৮ জনকে আটক করা হয়েছে।
এর আগে, অপহরণের অভিযোগে দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। ময়নাতদন্ত শেষে সোহাকে রূপসা শ্মশানের সমাহিত করা হয়।
শুক্রবার বিকেলে খুলনার দৌলতপুর থানার পাবলা বনিক পাড়া এলাকায় খেলতে গিয়ে নিখোঁজ হয় তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী অংকিতা সোহা। এঘটনায় প্রথমে সাধারণ ডায়েরি ও পরবর্তীতে অপহরণ মামলা করেন সোহার বাবা সুশান্ত দে।
বুধবার একই এলাকার জাহাঙ্গীর ও তার স্ত্রী রিক্তাকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। পরদিন ওই এলাকার একটি ভবনের নিচতলার শৌচাগার থেকে উদ্ধার হয় সোহার বস্তাবন্দি মরদেহ। সৃষ্টি হয় চাঞ্চল্য, নেমে আসে শোকের ছায়া।
ওই ভবনের ছাদে পাওয়া যায় রক্তের চিহ্ন। এছাড়া পরিবারটির সাথে কারো দ্বন্দ্ব না থাকায় তাকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে বলে ধারণা করছে পুরিশ।